শীতকালে ডিম একটি অমূল্যবান পুষ্টির উৎস, যা প্রোটিন, ভিটামিন, ও মিনারেলস সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে।

ডিমের উচ্চ পুষ্টি উপাদান শীতকালে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা সুস্থ ঠান্ডা কোষের বিকাশে সাহায্য করতে পারে।

 ডিমে থাকা ভিটামিন বি ১২, রিবোফ্লাভিন, এবং ফোলেটিক এসিড হল হেমোগ্লোবিনের নির্মাণে সাহায্য করে এবং রক্তনালি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।

শীতকালে ডিম খাওয়া কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, হৃদয় সম্পর্কিত সমস্যার ঝুঁকি কমিয়ে আনতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

ডিমের মধ্যে রয়েছে কোয়ানিন এবং লুটিন, যা চোখের স্বাস্থ্য এবং মানসিক স্বাস্থ্যে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

 ডিমে থাকা সেলেনিয়াম এবং জিংক একটি ভাল অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ এবং শরীরের রক্ষণাত্মক তন্তুগুলির সুরক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

ডিমে থাকা আইয়ারন শরীরে লোহা পূর্ণ রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করতে পারে

ডিমে থাকা এসেনশিয়াল ফ্যাটি অমেগা-৩ এবং অমেগা-৬, যা শীতকালে ত্বকের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে এবং ত্বকের উর্বর, সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে।

ডিমে থাকা সিলেনিয়াম একটি প্রতিরোধশীল তত্ত্ব তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে, যা শীতকালে আক্রমণকারী রোগের ঝুঁকি কমিয়ে কমিয়ে দেয়

ডিমে থাকা বিটাকারটিন একটি প্রতিরোধশীল অক্সিডেন্টের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে, যা শীতকালে মৌখিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।